খণ্ড ১: হাসি ভ্যাম্পায়ার।
একটি ছোট্ট ছেলে, যখন সবেমাত্র ভ্যাম্পায়ার হিসাবে পুনরুত্থিত হয়েছিল, ভয়াবহ বর্বরতার কাজ করে, তার চারপাশের শহরটি তার সমস্ত বিকৃতি দেখায়। প্রাপ্তবয়স্করা তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করে, ছেলেরা তাদের স্বল্প প্রবৃত্তিগুলিকে ভ্রান্ত করার লক্ষ্যে তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য উপলব্ধ সমস্ত উপায় অবনমিত করে এবং ব্যবহার করে। যে বুঝতে পারে না এবং বিরোধিতা করতে পারে না সে বদলে যায় বা পাগল হয়ে যায়। তাহলে আসল আতঙ্ক কোনটি? যে ভ্যাম্পায়ার নিজেকে খাইয়ে দেওয়ার জন্য হত্যা করে বা সমাজে লুকানো ক্রল রোগ যেটি ধীরে ধীরে নজরে না পেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত হয়?
খণ্ড ২: জান্নাত।
প্রথম খণ্ডে বর্ণিত ঘটনাগুলি অনুসরণ করে, লুনা এবং কোনোসুক এখন বৃদ্ধ বৃদ্ধ ভ্যাম্পায়ারের সাথে ফেলো হিসাবে একসাথে বসবাস করছেন, প্রেমিক হিসাবে, ডায়াবেটিক নিরীহতায়, রক্তের তৃষ্ণা নিবারণে হত্যা করছেন, মৃত্যুর সাথে যুক্ত হন এবং চিরন্তন স্বপ্নের ভালবাসায় ভালোবাসেন যৌবন. ইতিমধ্যে মাকোটো নামে একটি ছোট ছেলে তার হারিয়ে যাওয়া বোন মিকোকে খুঁজছে, যে বছর বছর আগে রহস্যজনক পরিস্থিতিতে নিখোঁজ হয়েছিল। কিন্তু সেই মেয়েটির সত্যিকার অর্থে কী ঘটেছে যে গ্রাব খেতে পছন্দ করেছিল এবং সে স্বপ্ন দেখেছিল? এবং সত্যিই কি কোনও ভয়ঙ্কর রহস্য লুকিয়ে রয়েছে? সমস্ত চরিত্রের পথগুলি নাটকীয়ভাবে সংঘর্ষিত হবে, জিনিসগুলি ধীরে ধীরে প্রকাশের পরে অপ্রত্যাশিত পরিণতি আনবে।
অদ্ভুততা এবং অবক্ষয়ের মধ্যে স্থগিত করা একটি গল্প, জার্মান সিনেমাটোগ্রাফি এবং ফেডেরিকো ফেলিনি সম্পর্কে স্পষ্ট নস্টালজিয়া দেখায়, যেখানে রক্তটি একটি দুর্দান্ত এবং একমাত্র দৃশ্যমান কৌতুকপূর্ণ গল্পটি সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
